🕊️ "ইসরায়েল–ইরান যুদ্ধের সাম্প্রতিক অবস্থা" ---The latest status of the Israel-Iran war

📅 সময়কাল: ১৩ জুন ২০২৫ থেকে আরও গত কয়েকদিন ধরে চলমান। 🔺 মূল ঘটনা: ইসরায়েল ১৩ জুন “Operation Rising Lion” নামে একটি বড় আকাশ ও নকশাস্ত্র অভিযান শুরু করে—ইরানের তেহরান ও ইসফাহানসহ ১০০+ কেন্দ্রীয় ইরানি লক্ষ্যভেদে বিমান, ড্রোন ও মিসাইল হামলা চালায়। এই অভিযানে ইরানের উচ্চতর সেনা কর্মকর্তা ও পারমাণবিক বিজ্ঞানীদের ওপর আঘাত হানার খবর পাওয়া যায়। en.wikipedia.org +2 en.wikipedia.org +2 timesofindia.indiatimes.com +2
ইরান পাল্টা ব্যবস্থা গ্রহণ করে—৪০০+ ব্যালিস্টিক মিসাইল ছুড়ার চেষ্টা করে, যার মাত্র ২০টি শহুরে অংশে পৌঁছায়, কারণ ইসরায়েলের “Iron Dome” সিস্টেম বেশ কার্যকরভাবে সেগুলো ধ্বংস করেছে। পাল্টা হাওয়াই ও স্থল লক্ষ্য হামলা চালায়, এরমধ্যে সোরোকা হাসপাতাল বেঁধে পড়ে। 🎯 সাম্প্রতিক উন্নয়ন (২০–২১ জুন): ২০ জুন জেনেভায় ইউকে, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরানি পররাষ্ট্রমন্ত্রী সম্পর্কে কথা বলেন, তবে গুরুত্বপূর্ণ কোন অগ্রগতি হয়নি। ইরান স্পষ্ট করে বলেছে—যতক্ষণ না ইসরায়েল আক্রমণ বন্ধ করে, ততক্ষণ পারমাণবিক আলোচনায় বসবে না। ২১ জুন সকালে ইরান কেন্দ্রীয় ইসরায়েল—হোলন ও তেল আবিব অঞ্চলে নতুন রকেট ছোড়ে, জেনেভায় EU–ইরান আলোচনায় তা ঝুঁকি সৃষ্টি করেছে—ফলে ইউরোপিয়ান কূটনীতির অবস্থা সংকটাপন্ন।
⚔️ কৌশল ও মানচিত্র: ইসরায়েল তার সাব-ব্যালিস্টিক ও পারমাণবিক হুমকি কমাতে চেষ্টা করছে, এ বিষয়ে ইরানের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বস্তুগুলোকে সরাতে মরিয়া। ইরান পাল্টা যুক্তি দিচ্ছে—“যতক্ষণ আক্রমণ থাকবে, ততক্ষণ কোনো আলোচনা হতে পারে না।" 🌐 আন্তর্জাতিক প্রেক্ষাপটঃ মার্কিন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প (প্রাক্তন) বলেছেন তিনি দুই সপ্তাহের মধ্যে সিদ্ধান্ত নেবেন—ইসরায়েলের পাশে যুক্ত হবে কি না। তবে তিনি গ্রাউন্ড যুদ্ধের বিরোধিতা করছেন। washingtonpost.com ইউরোপ—জেনেভায় কূটনীতি চালাচ্ছে, অর্থনৈতিক ও নিরাপত্তা ফ্রেমে শান্তি চাইছে, কিন্তু ইরান ও ইসরায়েলের অবস্থান অসাধারণ কঠিন। জাতিসংঘ ও মানবাধিকার সংস্থাসমূহ—আক্রান্ত সোরোকা হাসপাতালসহ যুদ্ধ আইন লঙ্ঘনের আশঙ্কায় উদ্বেগ প্রকাশ করছে।
📌 মূল ইস্যুসমূহ: পারমাণবিক সুবিধাদি: ইসরায়েলের মুখ্য লক্ষ্য ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচী। সেনা বিনিময়: দু’দেশে নিহত ও আহত সংখ্যা двিগুণ বাড়ছে—ইরানে ~৪৩০–৬০০+, ইসরায়েলে ~২৪ civilians ও কয়েকশ আহত। বহুমাত্রিক হুমকি: মেডিক্যাল সেন্টার, ক্যাসুয়েল হাসপাতালও নিশানায়, আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘনের স্পষ্ট অভিনয়।